কি বললেন অভিজিৎ বাবু, আপনাদের সবার জানা অব্যশই প্রজোযন। কারণ আমাদের চারপাশে বা আমাদের আশেপাশে যা কিছু ঘটছে বা ঘটে চলেছে, সে গুলি দেখার বা সোনার পর আপনার পুরো শরীর শিউরে উঠবে, জাস্টিস অভিজিৎ স্যার আমাদের সমাজে ঘটতে থাকা অবিকল সত্যিটা তুলে ধরলেন। তাহলে এই প্রশ্ন উঠতেই পারে সত্যিই কি মানুষের জন্য আইন, নাকি নিপীড়িত লাঞ্ছিত মানুষকে আরো নিপীড়ন ও শোষণ করার জন্য আইন তৈরী করা হয়েছে।
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, একজন ভারতীয় বিচারপতি, বর্তমানে কলকাতা হাইকোর্টে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রাথমিকভাবে, গঙ্গোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ সিভিল সার্ভিস (ডব্লিউবিসিএস) অফিসার হিসাবে তার পেশাগত যাত্রা শুরু করেছিলেন। যাইহোক, পরে তিনি এই পদ থেকে পদত্যাগ করেন এবং কলকাতা হাইকোর্টে রাজ্য আইনজীবী হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন। 2 মে 2018-এ, তিনি অতিরিক্ত বিচারক হিসাবে হাইকোর্টে যোগদান করেন এবং পরবর্তীকালে, 30 জুলাই 2020-এ তিনি স্থায়ী বিচারকের মর্যাদা লাভ করেন।
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বাবা ছিলেন একজন আইনজীবী। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় কলকাতার মিত্র ইনস্টিটিউশন (মেইন) নামক একটি ভাষান্তর-মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন এবং ১৯৭৯ সালে সেখান থেকে পাস হন। তিনি হাজরা ল কলেজে আইন অধ্যয়ন করেন।
কলেজের জীবনে গঙ্গোপাধ্যায় বাংলা থিয়েটারে অভিনয় করেন। তিনি “অমিত্র চন্দ” নামক একটি থিয়েটার গোষ্ঠীর সদস্য ছিলেন। ১৯৮৬ সালে, তিনি শেষ বার একটি নাটকে অভিনয় করেছিলেন।
ওনার মতো মানুষ ও বলছেন যে আইন কে সাধারণ মানুষের কাছে নিয়ে জাওয়া একটা বিশাল বড় চ্যালেঞ্জের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে